রমজানে দান-সদকার ফজিলত ও গুরুত্ব

প্রথম আলো শাঈখ মুহাম্মদ উছমান গণী প্রকাশিত: ০৬ মে ২০২১, ১০:৩৭

দানকে আরবিতে বলা হয় সদকা, এর অর্থ হলো সত্য। প্রকৃত প্রস্তাবে দান–সদকার মাধ্যমে ব্যক্তির অন্তরের বিশ্বাসের অবস্থার সত্যিকারের সত্যায়ন হয়। হাদিস শরিফে রয়েছে, ‘মানুষের মধ্যে উত্তম সে ব্যক্তি, যে মানুষের উপকার করে।’ (তাবরানি)। ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) মানুষের মধ্যে সবচেয়ে কল্যাণকামী ও শ্রেষ্ঠ দাতা ছিলেন, আর রমজান এলে তিনি সবচেয়ে বেশি দান করতেন; জিবরাইল (আ.)–এর আগমন হলে তিনি প্রবাহিত বাতাসের মতো দান–খয়রাত করতেন।’ (মুসলিম: ২৩০৮)।


দান–সদকা–খয়রাত সসম্মানে পবিত্র মনে প্রাপকের হাতে পৌঁছে দিতে হয়। দানের ক্ষেত্রে আত্মীয়স্বজন ও প্রতিবেশীকে অগ্রাধিকার দিতে হয়। দানদাতার ইহকালীন ও পরকালীন সম্মান ও গৌরব বৃদ্ধি করে, তাই তা ইজ্জত হুরমত ও তাজিমের সঙ্গে সযত্নে প্রদান করতে হয়। সম্পদ ব্যয়ের সর্বশ্রেষ্ঠ খাত পিতা–মাতা। পিতা–মাতা ও ছেলেমেয়ে ছাড়া অন্য সব আত্মীয়স্বজনকেই ফিতরা ও জাকাত প্রদান করা যায়। আত্মীয়দের মধ্যে ভাইবোনের হক সবচেয়ে বেশি। পাশাপাশি শ্বশুর–শাশুড়ি ও বৈবাহিক সূত্রে আত্মীয় যারা, তাদেরও অগ্রাধিকার রয়েছে। রমজানে, ঈদে, কোরবানি ও নানা উপলক্ষে তাদের হাদিয়া দেওয়া সুন্নাত। সম্ভ্রান্ত ব্যক্তিরা দয়াদাক্ষিণ্য ও করুণা গ্রহণে কুণ্ঠাবোধ করেন; তাই তাঁদের হাদিয়া বা উপহার উপঢৌকন হিসেবে দেওয়াই সমীচীন। এটাই দানের শ্রেষ্ঠ পদ্ধতি। জাকাত–ফিতরাও উল্লেখ না করে দেওয়া যায়; যাতে গ্রহীতা বিব্রত না হন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us