শুরুটা এভাবে হতে পারত :বিজ্ঞ কৌঁসুলি একটি ধর্ষণের মামলা জিতে ভিকটিমের মুখে হাসি ফুটিয়ে বাসায় আদরের সোনামণি কোলে নিয়ে বউকে সারা দিনের সফলতার গল্পটা শেষ করে নিশ্চিন্তে টানটান সন্ধ্যাঘুম দিতে পারতেন। কিন্তু বানভাসি সময়ের স্রোতে গা ভাসিয়ে রাতে গভীর ঘুমের ঘোরে পরকালের জেরার দুঃস্বপ্নে একাকী তাপানুকূল কক্ষে ও জবুথবু ঘামে ধারে-ভারে কাঁদতে-কাঁপতে থাকা সর্বহারাদের ক্ষীণকণ্ঠের ভয়ার্ত আর্তনাদ যখন ছায়ামানব হয়ে ভেসে বেড়াতে দেখে, তখন ভালো কিছু করার চৌম্বকীয় ইচ্ছাশক্তি, সুযোগ ও পরিস্থিতি কোনোটাই থাকে না।