একাই ১০০ নন, বরং ‘সত্যজিৎ ৩৬০’

আনন্দবাজার (ভারত) প্রকাশিত: ০২ মে ২০২১, ০২:২৪

প্রযুক্তির সঙ্গে সঙ্গে সিনেমার গণতন্ত্রীকরণ হয়েছে। সহজ হয়েছে সিনেমা বানানো । কিন্তু তার সঙ্গে সঙ্গে চলচ্চিত্র নির্মাণের মোটামুটি সব বিভাগেই ভুল করার সুযোগও বেড়েছে, যাকে ইংরেজিতে বলে 'স্কোপ অব এররস'। আজকাল হাতে মোবাইল ফোন থাকায় সবাই ফিল্মমেকার। এ দিকে ডিজিটাল যুগের নির্মাতাদের কথায় কথায় ‘টেক’এর পর ‘টেক’। ‘অ্যাকশন’ আর ‘কাট’ বলার ডিসিপ্লিন, আজ প্রচলিত থেকেও বিলুপ্তপ্রায়। সব ‘শট’ সব অ্যাঙ্গল থেকে শ্যুট করে এডিটে মিলিয়ে দেওয়াই যেন আধুনিক সময়ের রীতি। এ সব কারণে সিনেমার বিবর্তনের ইতিহাসকারদের মতে, 'এক্সপেরিমেন্ট’-এর সুবিধে বাড়লেও, একজন সৃষ্টিকর্তার ‘ভিসন’ খর্ব হয়েছে ক্রমশ। না দেখে না শুনেও সেটা দেখে ফেলা বা ভেবে ফেলার অভ্যাস কমেছে। দুর্বল হয়েছে দূরদৃষ্টি। কমেছে নিখুঁত হওয়ার আকাঙ্ক্ষা।


কিন্তু যে সময়ে দাঁড়িয়ে সত্যজিৎ রায় কাজ করেছেন, সেই সময়টা অন্য রকম ছিল। খুঁতখুঁতেপনা ছাড়া, দূরদৃষ্টি ছাড়া ছবি বানানো ছিল অসম্ভব। হাল সময়ের এত বৈভব ছিল না সে কালে। 'স্কোপ অব এররস'-এর কোনও জায়গা ছিল না সেই সময়ের কলাকৌশলে। প্রোডাকশন- বাজেট- টেকনোলজি, কোনও দিক থেকেই নয়। সীমিত সাধ্যে, সংস্থানে ছবি বানাতে হত। আর সেই কারণেই, ওঁর মত ‘ভিসনারি’ একজন মানুষকে প্রায় সব দায়িত্ব পরোক্ষ বা প্রত্যক্ষ ভাবে তুলে নিতে হয়েছিল নিজের কাঁধে। গল্প লিখেছেন, চিত্রনাট্য রচনা করেছেন, সংলাপ লিখেছেন, সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন, গান লিখেছেন, এমনকি পোস্টার ডিজাইন ও স্টোরিবোর্ডিং পর্যন্ত করেছেন নিজে হাতে। এর সঙ্গে কাস্টিং করেছেন, পোশাক পরিকল্পনা করেছেন এবং সর্বোপরি পরিচালনা করেছেন।


কিন্তু কেন করলেন এত কিছু একা হাতে?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us