ফরিদপুর জেলা প্রশাসনের জন্য সদরের হাটগুলো হঠাৎ করেই যেন সোনার ডিম পাড়া হাঁস হয়ে উঠেছে। স্থানীয় লোকজন বলছেন, এত দিন স্থানীয় সাংসদ খন্দকার মোশাররফ হোসেনের নাম ভাঙিয়ে হাটগুলোতে লুটপাট চালিয়ে আসছিলেন তাঁরই অনুসারী কিছু নেতা। সেই দাপুটে নেতাদের অনেকেই এখন কারাগারে। গত বছর থেকে এলাকাছাড়া কয়েকজন। এতেই হাটগুলো থেকে প্রশাসনের তিন গুণ আয় হয়েছে।
ফরিদপুর সদরের আলীয়াবাদ ইউনিয়নে গজারিয়া হাট ও গজারিয়া হাটের বর্ধিতাংশ নামে পাশাপাশি দুটি হাট রয়েছে। ক্ষমতার পাদপ্রদীপে থাকার সুবাদে বাংলা ১৪২৫ থেকে ১৪২৭ সন পর্যন্ত পরপর তিন বছর প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়াই এ হাট দুটির ইজারা পেয়েছেন ফরিদপুর শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি নাজমুল হাসান খন্দকার ওরফে লেবি।