করোনায় বিশ্বের অনেক বন্দরের কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ থাকলেও ব্যতিক্রম ছিল চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর। প্রথম পর্যায়ে কিছুদিন ডেলিভারি কার্যক্রম না থাকলেও খুব অল্প সময়ে তা কাটিয়ে ওঠা যায়। তবে দ্বিতীয় পর্যায়ে এসে সরকারঘোষিত কঠোর লকডাউনেও পুরোপুরি স্বাভাবিক দেশের আমদানি-রফতানি বাণিজ্যের ৯২ শতাংশের নিয়ন্ত্রক এই বন্দর।
জানা গেছে, বন্দরে প্রতিদিন গড়ে প্রায় সাত হাজার কনটেইনার হ্যান্ডলিং হয়। আর রাজস্ব আদায় হয় দৈনিক হাজার কোটি টাকা। গত বছর করোনা সংক্রমণের শুরুতে বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারী করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। যার কারণে বন্দরের কার্যক্রমে কিছুটা ভাটা পড়েছিল। এ ছাড়া করোনার প্রস্তুতি কম থাকাতে গত বছরের পরিবহন ও অপারেশনাল কাজ কিছুটা ব্যাহত হয়েছিল।