করোনার হামলায় আমার বন্ধু-বান্ধব প্রায় সবাই শেষ। চৈত্রের বৃক্ষের পাতার মতো তাঁদের মধ্যে একজন এখনো টিকে আছেন। তিনি তোয়াব খান। করোনার হামলায় তিনিও ঝরে পড়তে গিয়েছিলেন। কী জাদুমন্ত্রে বেঁচে গেছেন। তাতে তাঁরই বয়সী আমার মনেও আশা জাগছে—জীবন অফুরান। আজ ২৪ এপ্রিল তোয়াব খান ৮৮ বছর বয়সে পদার্পণ করবেন। আমি করব ডিসেম্বর মাসে। সংক্ষেপে একটা কথাই বলা চলে, আমরা সমবয়সী ও সহযোদ্ধা। সাংবাদিকতা আমাদের আজীবনের পেশা। বাংলাদেশে প্রকৃত সম্পাদক-প্রজাতি এখন বিলুপ্ত প্রায়। বাতিঘরের শেষ বাতি হিসেবে তোয়াব খান এখনো বেঁচে আছেন। তিনি শতবর্ষ পূর্ণ করুন—এই আমার প্রার্থনা।