করিম খন্দকার মানসিক ভারসাম্য হারানোর পর বিভিন্ন সময় স্ত্রীকে কারণে-অকারণে মারধর করতেন। বুধবার রাতে দুজন ঘুমিয়ে ছিলেন। গভীর রাতে করিম খন্দকার কিছু না বলেই ঘুমন্ত সুমাইয়াকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপাতে থাকেন। খবর পেয়ে স্বজনরা রাতেই সুমাইয়াকে উদ্ধার করে বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে নিয়ে যান। তার শরীরের ২০-২৫টি স্থানে ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছেন বলে জানান চিকিৎসক.........