কোনো পণ্যের সংকট তৈরি হলে কিংবা দাম একটু বাড়লেই বাজারে হুমড়ি খেয়ে পড়েন ক্রেতারা। চলে লাগামহীন কেনাকাটা এতে সংকট হয় আরও তীব্র। আর এসব নজরদারির জন্য নেই পর্যাপ্ত জনবল। ফলে বাজার নিয়ন্ত্রণে বেশিরভাগ সময়ই কাজে আসে না সরকারের কোনো উদ্যোগ। খোদ বাণিজ্যমন্ত্রীই টিপু মুন্সী মনে করেন, ক্রেতাদের কিনতে চাওয়ার সীমা নির্ধারণ ছাড়া পণ্যের স্বাভাবিক সরবরাহ কিংবা দাম কোনোটাই নিশ্চিত করা সম্ভব নয়।
এক ভদ্রলোক বেশ স্বস্তি নিয়ে তাকিয়ে আছেন কসাইয়ের দিকে। পুরো রমজানে পরিবারের চাহিদা মেটাতে কিনে ফেলেছেন আস্ত একটা খাসি। সামর্থ্য থাকলে যে কেউ যে কোনো পরিমাণ পণ্য কিনতে পারেন দেশের প্রচলিত বাজার ব্যবস্থায়। কিন্তু সমস্যা বাধে তখনই যখন কোনো পণ্যের বাড়তি চাহিদা তৈরি হয়, আবার কেউ প্রয়োজন না বুঝেই তা কেনা শুরু করেন লাগামহীনভাবে। করোনা দুর্যোগের মধ্যে লকডাউনের ঘোষণায় যার টাটকা নমুনা দেখেছে দেশের মানুষ।