করোনা রুখতে ফের পথে নেমে প্রচার শুরু করছে লালবাজার

আনন্দবাজার (ভারত) প্রকাশিত: ১৪ এপ্রিল ২০২১, ০৬:৩৩

করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আছড়ে পড়েছে এ রাজ্যেও। যে কারণে কলকাতায় প্রতিদিনই বৃদ্ধি পাচ্ছে আক্রান্তের সংখ্যা। করোনায় আক্রান্ত হলে হাসপাতালে ভর্তির সুযোগ মিলছে না বলেও অভিযোগ উঠতে শুরু করেছে। এই পরিস্থিতিতেও অবশ্য পরোয়া নেই শহরবাসীর একাংশের। সর্বত্রই দেখা যাচ্ছে, ভোটের মরসুমে প্রচারে বেরোনো নেতা-নেত্রীদের মুখে মাস্কের বালাই নেই। তাঁদের সভাস্থলে ঠাসাঠাসি ভিড় করে থাকা জনতারও প্রায় সকলেই মাস্কবিহীন।পথে নেমে ওই ভিড় সামলানোর কাজ করতে গিয়ে পুলিশকর্মীরা যাতে নতুন করে সংক্রমিত না হন, তার জন্য সচেষ্ট হয়েছে লালবাজার। সূত্রের খবর, স্বাস্থ্য দফতর এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার করোনা-বিধি সংক্রান্ত নির্দেশিকা অনুযায়ী প্রত্যেক পুলিশকর্মীকে মাস্ক এবং ফেস শিল্ড পরে থাকতে বলা হয়েছে। নিজেদের সঙ্গে স্যানিটাইজ়ারও রাখতে বলা হয়েছে, যাতে বার বার তা ব্যবহার করা যায়। এ ছাড়া, প্রতিটি থানায় যাতে সব রকম করোনা-বিধি মানা হয়, সেই নির্দেশও দিয়েছেন লালবাজারের কর্তারা। কোনও থানায় বাইরে থেকে কেউ এলে তাঁকে স্যানিটাইজ় করার পরে তবেই ভিতরে ঢুকতে দিতে বলেছে লালবাজার। তবে গত বছরের মতো থানায় বহিরাগত বিচারপ্রার্থীদের প্রবেশের ক্ষেত্রে রাশ টানা হচ্ছে কি না, সে বিষয়ে লালবাজার থানাগুলিকে সরাসরি কিছু জানায়নি। এক পুলিশকর্তা জানান, থানা যা মনে করবে, তা-ই করবে করোনা-বিধি মেনে। এর আগে পুলিশকর্মীদের কারও কোনও উপসর্গ দেখা দিলে সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে ছুটিতে পাঠিয়ে করোনা পরীক্ষা করানোর নির্দেশ জারি হয়েছিল।মঙ্গলবার পর্যন্ত গত এক বছরে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন বাহিনীর ৪১৫০-এরও বেশি জন সদস্য। এর মধ্যে ২৪ জনের মৃত্যু হয়েছে করোনার কারণে। দ্বিতীয় দফায় এখনও পর্যন্ত ২৮ জন পুলিশকর্মী করোনার কবলে পড়েছেন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us