সকালে পড়তেন কলেজে। আর দুমুঠো খাওয়ার জন্য রাতে কাজ করতে হতো স্থানীয় টেলিফোন এক্সচেঞ্জ অফিসে। সেখানেই নৈশপ্রহরী হিসেবে কাজ করতেন রঞ্জিত রামাচন্দ্রন। এভাবেই কাটত তাঁর ২৪ ঘণ্টা। সেই রঞ্জিত এখন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। নৈশপ্রহরীর কাজ করেই স্বপ্ন পূরণ করেছেন তিনি।
পিটিআইয়ের খবরে বলা হয়েছে, সম্প্রতি নিজের জীবনের সংগ্রামের এ কাহিনি জানিয়েছেন রঞ্জিত নিজেই। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে রঞ্জিত বলেছেন, কাসরাগোডের পানাথুরের বিএসএনএল কোম্পানির টেলিফোন এক্সচেঞ্জে নৈশপ্রহরীর কাজ করতেন তিনি। ওই জেলার পায়াস টেনথ কলেজে তিনি অর্থনীতি বিষয়ে স্নাতকে পড়তেন। সেই পড়াশোনা শেষ করে মাদ্রাজে গিয়েছিলেন রঞ্জিত।