পহেলা বৈশাখের তাগাদা অসাম্প্রদায়িকতার লক্ষ্যে পৌঁছা

কালের কণ্ঠ আবদুল গাফফার চৌধুরী প্রকাশিত: ১৩ এপ্রিল ২০২১, ১০:৫৫

আগামীকাল পহেলা বৈশাখ, বাংলা ১৪২৮ সনের শুরু। ভাবছিলাম, আমার পাঠকদের নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের লেখাটি লিখব। কিন্তু সকালে ঘুম থেকে উঠে যে খবরটি পেলাম তা হৃদয়বিদারক। অবশ্য কভিড-১৯-এর কল্যাণে রোজই বাংলাদেশ থেকে এত বন্ধুবান্ধবের মৃত্যুর খবর পাই যে শোক আর বুকে তেমন জাগে না। মৃত্যুর খবর পেতে মন অভ্যস্ত হয়ে গেছে। কিন্তু এই অভ্যস্ত হওয়া সত্ত্বেও আজকের মৃত্যুর খবরটি আমার বুক ভেঙে দিয়েছে। ১৪২৭ সাল শেষ হবে এবং নতুন বছর আসবে এমন শোকের খবর নিয়ে তা কল্পনাও করিনি। বিখ্যাত রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী মিতা হকের অকালপ্রয়াণ আমাকে আত্মীয় বিয়োগের ব্যথা দিয়েছে।


মিতা হক গত রবিবার করোনা রোগে হাসপাতালে মারা গেছে। সে ছিল আমার বন্ধুকন্যা; কিন্তু আমার কাছে ছিল নিজের কন্যা। তার বাবা রেজাউল হক ছিলেন সাংবাদিক এবং আমার ঘনিষ্ঠ বন্ধু। তার বড় ভাই রবীন্দ্রসংগীত বিশেষজ্ঞ এবং ছায়ানটের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত ওয়াহিদুল হকও ছিলেন আমার বন্ধু ও সহপাঠী। বলতে গেলে মিতা হকের সমগ্র পরিবারটিই একটি রবীন্দ্র ঘরানার পরিবার। তার চাচা ওয়াহিদুল হকের কথা আগেই বলেছি। চাচি সন্জীদা খাতুন ছায়ানটের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালিকা। নিজেও রবীন্দ্রসংগীতের শিল্পী ও শিক্ষক। ওয়াহিদুল ও সন্জীদার ছেলে এবং ছেলের বউ লিসাও রবীন্দ্রসংগীতের বিখ্যাত শিল্পী। মিতার মেয়ে জয়িতাও রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us