সংহতি তৈরিতে শিক্ষাব্যবস্থার সক্ষমতা

দেশ রূপান্তর নাজমুল আহসান প্রকাশিত: ১১ এপ্রিল ২০২১, ১১:৫৬

সম্ভবত সবচেয়ে উচ্চারিত কথাগুলোর মধ্যে একটি হলো ‘শিক্ষাই জাতির মেরুদ-’। শিক্ষা আচরণের পরিবর্তন নিয়ে আসে এবং কোনো একটি জাতিকে যূথবদ্ধ করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। শিক্ষা একটি শিশুর মননকে নতুন করে গড়তে সহযোগিতা করে এবং এর ফলে তার সামনে ভবিষ্যৎ ধীরে ধীরে উন্মোচিত হয়। আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থা প্রতিষ্ঠানকেন্দ্রিক। প্রতিষ্ঠানকে কেন্দ্র করেই শিক্ষার্থীর কার্যক্রম পরিচালিত হয়। প্রতিষ্ঠান একজন শিক্ষার্থীকে শুধু কিছু বুলিই শেখায় না, প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব কিছু দৃষ্টিভঙ্গি বা আদর্শ থাকে তার আলোকে শিক্ষার্থীকে প্রভাবিত করে থাকে। প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সে নির্দিষ্ট কিছু দৃষ্টিভঙ্গি, আদর্শ ও সংস্কৃতিতে অভ্যস্ত হয়ে ওঠে। কোনো কোনো শিক্ষাব্যবস্থা অতিমাত্রায় নিয়ন্ত্রিত, যেখানে শিক্ষার্থীদের পরিবার ও সমাজ থেকে আলাদা করে ফেলা হয়; শিক্ষার্থীদের নিজস্ব পরিম-লে নিয়ে এসে সম্পূর্ণভাবে একটি নতুন ব্যবস্থায় রাখা হয়। তখন শিক্ষাজীবন শেষে ঐ শিক্ষার্থী আবার যখন পারিবারিক ও সামাজিক পরিমন্ডলে ফিরে আসে সেটা তার কাছে অনেকটাই অপরিচিত বা ভিন্ন কিছু মনে হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ও শিক্ষাব্যবস্থা উদ্দেশ্য নিরপেক্ষ না। প্রত্যেকটা প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব কিছু উদ্দেশ্য থাকে যেখানে শিক্ষার্থীরা সেই প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশ্য দ্বারা পরিচালিত হয় এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি হিসেবে ভূমিকা পালন করে থাকে। এমন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুব কমই দেখা যায় যেখানে শিক্ষার্থীকে মুক্তভাবে বা বৈচিত্র্যপূর্ণ জীবনদর্শনে অভ্যস্ত করা হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us