নারায়ণগঞ্জে শীতলক্ষ্যায় লঞ্চ ডুবিতে নিহতদের সংখ্যা বেড়ে ৩৪ জন হয়েছে বলে প্রশাসন জানিয়েছে। সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাহিদা বারিক জানান, সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত ঘটনাস্থলে ভেসে ওঠা পাঁচজনের লাশ পাওয়া গেছে। এর আগে সোমবার লঞ্চটি উদ্ধার করা পর্যন্ত ২৯ জনের লাশ মেলে।
শীতলক্ষ্যায় লঞ্চ ডুবি: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৪
নারায়ণগঞ্জে শীতলক্ষ্যা নদীতে ‘কার্গো জাহাজের ধাক্কায়’ লঞ্চ ডুবে নিহতদের সংখ্যা বেড়ে ২৪ জন হয়েছে। সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাহিদা বারিক জানান, সোমবার বেলা পৌনে একটার দিকে লঞ্চটি উদ্ধার করার পর তাতে ১৯ জনের লাশ পাওয়া গেছে। এর আগে উদ্ধার করা হয় আরও পাঁচজনের লাশ।
শীতলক্ষ্যায় ডুবে যাওয়া লঞ্চ টেনে তীরে আনা হয়েছে, তদন্ত কমিটি
নারায়ণগঞ্জ শহরের কয়লাঘাট এলাকায় শীতলক্ষ্যা নদীতে কার্গো জাহাজের ধাক্কায় ডুবে যাওয়া যাত্রীবাহী লঞ্চটি টেনে তীরে আনা হয়েছে। উদ্ধারকারী জাহাজ প্রত্যয় দিয়ে লঞ্চটি ওঠানোর চেষ্টা চলছে। সোমবার (৫ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ডুবে যাওয়া লঞ্চটি শীতলক্ষ্যা নদীর পূর্ব পাড়ে টেনে নেওয়া হয়। এ ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
শীতলক্ষ্যায় লঞ্চডুবি : পাঁচ লাশ উদ্ধার, তদন্ত কমিটি গঠন
নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদীতে ট্যাংকারের ধাক্কায় মুন্সীগঞ্জমুখী একটি লঞ্চডুবির ঘটনায় আরও চার নারীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এ নিয়ে রোববার (৪ এপ্রিল) রাত সাড়ে ১১টা পর্যন্ত লঞ্চ দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল পাঁচ জনে। পাঁচ জনই নারী। তবে কতজন যাত্রী এখনও নিখোঁজ রয়েছে তা নিশ্চিত হতে পারেনি সংশ্লিষ্টরা।
‘একজনের শোক ভোলা যায় না, তিনজনের শোক কেমনে ভুলমু?’—মাটিতে গড়াগড়ি করে বুক চাপড়ে এমনভাবে বিলাপ করে যাচ্ছিলেন গৃহকর্মী ইয়াসমিন বেগম (৪৮)। সাত মাসের শিশুকন্যা মানসুরা ও স্বামী আনোয়ার শেখের সঙ্গে লঞ্চডুবির পর থেকে নিখোঁজ ইয়াসমিনের বোনের মেয়ে মাকসুদা বেগম (২৮)। তাদের খোঁজেই নারায়ণগঞ্জের সৈয়দপুর পাথরঘাট এলাকায় এসেছেন ইয়াসমিন।