২৯ মার্চ প্রথম আলোতে প্রকাশিত একটি খবর আমাকে হতবিহ্বল করেছে। মিয়ানমার সেনাবাহিনীর প্রতিরোধ দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সামরিক কর্তৃপক্ষ সব দেশের দূতাবাসকে নিমন্ত্রণ করেছিল। সশস্ত্র বাহিনী দিবসে আমাদের দেশেও এটা ঘটে। আমাদের যেসব দূতাবাসে প্রতিরক্ষা উইং আছে, তারাও অনেক সময় এ রকম সংবর্ধনার আয়োজন করে। এটা খুবই সাধারণ ও স্বাভাবিক একটি রেওয়াজ। তবে আজকের দিনে মিয়ানমার এবং মিয়ানমার সেনাবাহিনী সাধারণ ও স্বাভাবিক কোনো ব্যাপার নয়। গত ১ ফেব্রুয়ারি বেসামরিক সরকারকে হটিয়ে সরাসরি ক্ষমতা দখলের পর সেখানে জান্তাবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ চলছে।