প্রায় দুই যুগ আগে না ফেরার দেশে পাড়ি জমান রবিতা রানীর বাবা। বাবাকে হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েন। এরপরও রবিতা দুই বোন আর মায়ের দিকে তাকিয়ে অনেক কষ্টে দিনাপাত করেন। সেই থেকে কষ্ট আর পিছু ছাড়েনি। তবুও হার না মেনে একটা এনজিওতে চাকরি নেন। চাকরির আয় দিয়ে ছোট দুই বোনকে বিয়ে দেন।
কিন্তু নিজের বিয়ের জন্য বর পক্ষের বোন জামাই যুবলীগ নেতা শামল চন্দ্রকে অগ্রিম ৫ লাখ টাকা যৌতুক দেন তিনি। কিন্তু যুবলীগ নেতা তার শ্যালকের সাথে বিয়েতো দূরের কথা, হাতিয়ে নেওয়া ৫ লাখ টাকাও ফেরত দিচ্ছেন না।