সীমান্তবর্তী জেলা লালমনিরহাটে মানুষের অসচেতনতায় যক্ষ্মারোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। জেলাজুড়ে বায়ু দূষণ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে যক্ষ্মারোগীর সংখ্যা। কাশি ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে আসা লোকজনের চাপও বেড়েছে।
জানা গেছে, ২০২০ সালে করোনা ভাইরাসের কারণে জেলায় যক্ষ্মা পরীক্ষা কম হওয়ায় রোগীর শনাক্তের সংখ্যাও কম ছিল। মূলত অসচেতনতা ও অতিরিক্ত তামাক চাষ, ইটভাটা ও বুড়িমারী স্থলবন্দরে পাথর ভাঙার কাজ করায় এ রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ।