চিন্তার উদ্রেগ ঘটবার মাধ্যমে থিসিস, তাকে শাণিত কিংবা বিরুদ্ধাচরণের ভেতর দিয়ে অ্যান্টিথিসিস এবং এই দুইয়ের সংশ্লেষণের ভেতর দিয়ে নতুন চিন্তা বা সিনথিসিসের নির্মাণ-বিনির্মাণ ঘটে। চিন্তার দ্যোতনা তৈরিতে এ ধরনের প্রক্রিয়া বুদ্ধিবৃত্তিক সমাজ বিনির্মাণের প্রাথমিক স্রোত। যদিও বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থায় এ ধরনের স্রোতের খরা অর্থাৎ চিন্তার মরুভূমি অনুভূত। আর এর জন্য যতটা সামাজিক শৃঙ্খল দায়ী তার চেয়ে চিন্তাশীল শ্রেণির ব্যক্তিস্বার্থ, ভোগবাদী চিন্তা এবং স্ববিরোধী আচরণ।