বাংলাদেশ প্রতিদিন ১২ বছরে পা দিয়েছে। এটি নিঃসন্দেহে একটি আনন্দের দিন। এভাবেই ১২ বছর পর আরও ১২ বছর পার করবে প্রতিদিন, তারপর আরও ১২ বছর, তারপর ১০০ বছর। তারপর হাজার বছর। আমি থাকবো না, প্রতিদিনে যারা এখন কাজ করছেন, তাঁরাও থাকবেন না। কিন্তু প্রতিদিন থাকবে। ভাবলে কী আশ্চর্য ভালো লাগায় মন ভরে ওঠে। আর্কাইভ থেকে ১০০ বছর পর হলদে হয়ে যাওয়া পত্রিকা বের করে আমাদের উত্তরসূরিদের কেউ কেউ হয়তো গবেষণা করবেন। আজকাল অবশ্য অন্তর্জালেই সংরক্ষণ করা যায় যাবতীয় লেখালেখি। তারপরও পুরোনো কাগজ হাতে নেওয়ার আনন্দ অন্যরকম।