পাঠ্যবইরা কি জাদুঘরে থাকবে

আনন্দবাজার (ভারত) প্রকাশিত: ১২ মার্চ ২০২১, ০৬:৩১

উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর পিতা ফিরছিলেন হাতে মস্ত বাজারের ব্যাগ নিয়ে। ছেলের পুষ্টি বাড়াতে মাছ-শাক-দুধের প্যাকেটভরা থলি নয়। ব্যাগভর্তি নোটবই। অনলাইন ক্লাসে বিশেষ সুবিধে করতে পারেনি ছেলে। তাই কিনে নিয়েছেন বাজারচলতি নানা নোটবই, বিভিন্ন প্রকাশকের। জেলাশহরের বইয়ের দোকান এখন নোটবইয়ে ঠাসা, দেখাই যায় না পাঠ্যবই।

কেবল ছাপানো নোটবইতেও কুলোচ্ছে না। সাতসকালেই খুলে গিয়েছে পাকুড়তলার জ়েরক্স সেন্টার। মাঘের শেষেও জ়েরক্স করতে করতে ঘামছেন দু’জন। পাশে এক জন চেয়ারে বসে টেবিলে রাবার স্ট্যাম্প মেরে দিচ্ছেন নোটসের পাতায় পাতায়— ‘ইজ়ি সাকসেস কোচিং সেন্টার’। যাকে বলে, খাঁটি নকল। প্রাইভেট টিউটরদের লিখে দেওয়া উত্তরের এমন চাহিদা, রাত দেড়টাতেও খুলে রাখতে হয় ফোটোকপির দোকান। দর্শন, রাষ্ট্রবিজ্ঞানের সঙ্গে বাংলার নোটস ফ্রি মিলছে। অফার সীমিত সময়ের জন্য। তিন বিষয়ের নোটবই মাত্র হাজার টাকায়। খবরের কাগজের সঙ্গে এমন আকর্ষক ছাড়ের লিফলেট বিলি হয়েছে। পরীক্ষা এগিয়ে আসছে, ভোর চারটে থেকে লম্বা লাইন পড়ছে পাকুড়তলায়।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us