নির্বাচন কমিশনে 'পাল্টাপাল্টি'

সমকাল ড. এ এম এম শওকত আলী প্রকাশিত: ০৯ মার্চ ২০২১, ১০:৩৬

সাম্প্রতিককালে নির্বাচন কমিশন নিয়ে সংবাদমাধ্যমে অনেক ধরনের সমালোচনা হয়েছে। এ কমিশন একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান; যার দক্ষতা, সততা, ন্যায়নিষ্ঠতা; সর্বোপরি নিরপেক্ষতার ওপর গণতান্ত্রিক শাসন কাঠামো প্রাথমিক পর্যায়ে নির্ভরশীল। এসব গুণের অভাবই অপশাসনের প্রথম সোপান তৈরি করে। অতীতেও অন্যান্য ব্যক্তি নির্বাচন কমিশনের কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে সুনাম ও জনগণের আস্থা অর্জন করেছেন। কোনো মহল থেকে তাদের প্রতি আঙুল তুলে কোনো কথা বলা হয়নি। কিন্তু ১৯৯১ সালের পর অধিকাংশ সময়েই নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ ছিল। কোনো এক সময়ে নির্বাচন কমিশন জনরোষের চাপে নতুন করে পুনর্গঠন করা হয়েছিল। সাম্প্রতিককালে নির্বাচনের বিষয়টি দারুণভাবে প্রশ্নবিদ্ধ।

অতীতে প্রায় সব মহল থেকে একটা দাবি উত্থাপিত হতো। তা হলো, নির্বাচন কমিশনকে শক্তিশালী করতে হবে। এ ধরনের দাবির পেছনে যুক্তি ছিল- কমিশন সব সময়, বিশেষ করে নির্বাচনের সময় সম্পূর্ণ নিরপেক্ষভাবে কাজ করবে। স্বীয় দায়িত্ব পালনে ভয়-ভীতির বহিরাগত প্রভাবের ঊর্ধ্বে থেকে নিরপেক্ষতা দৃশ্যমান করবে। বলা বাহুল্য, নিরপেক্ষ কর্মকাণ্ডই নির্বাচন কমিশনের শক্তির প্রধান উৎস। যদি প্রধান নির্বাচন কমিশনার থেকে শুরু করে অন্যান্য কমিশনার ও কর্মকর্তা এ উৎসকে সজীব ও সচল রাখতে সক্ষম না হন, তাহলে একমাত্র আইনি ক্ষমতা দিয়ে জনগণের আস্থা অর্জন করা যায় না। রাজনীতির ক্ষেত্রে এ বিষয়টির যে বহু দৃষ্টান্ত রয়েছে, তা উল্লেখ করা নিষ্প্রয়োজন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us