বেসরকারি সংস্থার কর্মকর্তা কামরুল হাসান চেয়েছিলেন, তাঁর স্ত্রী নাজমা আক্তার পারিবারিক কাজে সময় দেবেন। আর দশজন গৃহবধূর মতো সংসার আগলে রাখবেন। কিন্তু নাজমা আক্তারের জীবনের লক্ষ্য ছিল ভিন্ন। ছোটবেলা থেকেই স্বপ্ন দেখতেন মানুষকে সহায়তা করবেন। তাদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবেন। স্বপ্ন পূরণ করার জন্য ভর্তি হন সেলাই প্রশিক্ষণকেন্দ্রে। প্রশিক্ষণ শেষে একটি সেলাই মেশিন কেনেন। সেলাইয়ের কাজ শুরু করেন। ১৯৯৭ সালে হাঁটি হাঁটি পা পা করে নাজমার পথচলা শুরু হয়। এর মধ্যে অনেক কিছু বদলে গেছে।