‘রাখাল গরুর পাল লয়ে যায় মাঠে, শিশুগণ দেয় মন নিজ নিজ পাঠে’। জুম-জমিনের সঙ্গে সম্পর্কের সেতুগুলো নানা ভাঙাগড়ার ভেতর দিয়েই রূপান্তরিত হচ্ছে। উদ্বাস্তু হচ্ছে অনেক পেশা, নিখোঁজ হচ্ছে অনেক প্রাণসত্তা। ভাবা যায় যে রাখাল সারা জীবন কৃষিজীবনের জন্য জান উজাড় করেছে, সেই ‘রাখাল’ নামে এখন বাজারে আছে এক বহুজাতিক কীটনাশক। ২০০৬ সালে ২ ফেব্রুয়ারি ভাষার মাসেই ‘ম্যাপ এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের’ একটি ধান বালাইনাশককে ‘রাখাল’ নামে অনুমোদন দেওয়া হয় (নিবন্ধন নম্বর-এপি ০৮১৭)।