সরবরাহ বাড়ায় নওগাঁর হাটগুলোতে আলুর দাম মণপ্রতি দেড়শ’ টাকা পর্যন্ত কমেছে। চাষিরা বলছেন, স্থানীয় ব্যবসায়ীরা বাজার নিয়ন্ত্রণ করায় ন্যায্য দর থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন তারা। তবে দূরের পাইকার না আসায় আলুর দর পড়ে গেছে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের। এ অবস্থায় উৎপাদন খরচ ওঠা নিয়েই শঙ্কিত চাষিরা। প্রতিদিন ভোর থেকে হাঁকডাকে জমে ওঠে নওগাঁর ভান্ডারপুর পাইকারি হাটে আলু বেচাকেনা। বস্তায় ভরে বিভিন্ন যানবাহনে করে হাটে আলু আনছেন প্রান্তিক চাষিরা। কার্ডিনাল, হলান্ড, সাদা পাপড়িসহ স্থানীয় জাতের আলুর সরবরাহ বেড়েছে হাটে। এতে সপ্তাহের ব্যবধানে মণপ্রতি কমেছে ১৫০-২০০ টাকা পর্যন্ত।সরবরাহ বাড়ায় নওগাঁর হাটগুলোতে আলুর দাম মণপ্রতি দেড়শ’ টাকা পর্যন্ত কমেছে। চাষিরা বলছেন, স্থানীয় ব্যবসায়ীরা বাজার নিয়ন্ত্রণ করায় ন্যায্য দর থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন তারা। তবে দূরের পাইকার না আসায় আলুর দর পড়ে গেছে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের। এ অবস্থায় উৎপাদন খরচ ওঠা নিয়েই শঙ্কিত চাষিরা। প্রতিদিন ভোর থেকে হাঁকডাকে জমে ওঠে নওগাঁর ভান্ডারপুর পাইকারি হাটে আলু বেচাকেনা। বস্তায় ভরে বিভিন্ন যানবাহনে করে হাটে আলু আনছেন প্রান্তিক চাষিরা। কার্ডিনাল, হলান্ড, সাদা পাপড়িসহ স্থানীয় জাতের আলুর সরবরাহ বেড়েছে হাটে। এতে সপ্তাহের ব্যবধানে মণপ্রতি কমেছে ১৫০-২০০ টাকা পর্যন্ত।