মসজিদের মিনার থেকে মুয়াজ্জিনের কণ্ঠে উচ্চারিত হয় আজানের সুমধুর সুর। আজান শোনার পর এর জবাব দেয়ায় রয়েছে উপকারিতা ও সাওয়াব। হাদিসে পাকে প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তা সুস্পষ্টভাবে তুলে ধরেছেন।
আজান পরবর্তী সময়টি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। যারা আজানের জবাব দেয়ার পর আল্লাহর কাছে কোনো কোনো কিছু প্রার্থনা করেন; আল্লাহ তাআলা বান্দার সে চাওয়া পূর্ণ করেন। আবার যথাযথভাবে আজানের জবাব দেয়ায় রয়েছে চিরস্থায়ী শান্তির স্থান জান্নাতের ঘোষণা।