একই দিনের পত্রিকায় পাশাপাশি দুটি খবর কাকতালীয় কোনো ঘটনা নয়, পরস্পর সম্পর্কযুক্ত। প্রথম খবরটি মানব ও মুদ্রা পাচারের দায়ে কুয়েতের আদালতে বাংলাদেশের সাংসদ শহিদ ইসলাম ওরফে পাপলুর চার বছর কারাদণ্ড ও বাংলাদেশি মুদ্রায় ৫৩ কোটি টাকা জরিমানা। দ্বিতীয় খবর হলো ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বা টিআইয়ের প্রতিবেদনে দুর্নীতির ধারণা সূচকে বাংলাদেশের দুই ধাপ অবনতি।
সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স বা শূন্য সহিষ্ণুতা ঘোষণা করা হলেও বাস্তবে যে দুর্নীতি কমেনি, টিআইয়ের প্রতিবেদন ও বিদেশি আদালতে একজন সাংসদের দণ্ডিত হওয়া তার দুটি প্রমাণ।