আনুষ্ঠানিকভাবে ট্রাম্প বিদায় নিয়েছেন। সঙ্গে ‘ট্রাম্পিজমেরও’ বিদায়ের সম্ভাবনা নিয়ে বিস্তর আলাপ হচ্ছে। আপাতদৃষ্টিতে ‘ট্রাম্পিজম’ থেকে শিগগিরই মুক্তি মিলছে না। ট্রাম্পের ‘কুখ্যাত’ কর্মকাণ্ডকে পশ্চিমা গণমাধ্যম ‘ট্রাম্পিজম’ নামে অভিহিত করে একটি অতীব সরল পঠন প্রতিষ্ঠা করেছে। এই সরল পঠনে সবকিছুর জন্য ট্রাম্পকেই দোষারোপ করা হয়। মার্কিন রাষ্ট্র কিংবা মার্কিন রাষ্ট্রের অতীত কর্মকাণ্ডকে নয়।
আদতে ট্রাম্পকে একতরফা দোষারোপের মাধ্যমে সচেতনভাবেই অন্য সব মার্কিন প্রেসিডেন্ট এবং রাষ্ট্র হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ঘৃণিত কর্মকাণ্ডকে আড়াল করা হয়। কিন্তু ইতিহাস বলে ভিন্ন কথা। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই ঘৃণা, বিদ্বেষ, বর্ণবাদ এবং দখলদারিত্ব মার্কিন রাজনীতির অবিচ্ছেদ্য অংশ।