হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ, লুটপাট, গুলি ও মৃত্যু—দ্বিতীয় ধাপের পৌরসভা নির্বাচনের প্রচারে সহিংসতার সব রূপই দেখা গেছে। এমনকি গতকাল শুক্রবার ভোটের আগের দিনও সংঘর্ষ হয়েছে বরগুনা, টাঙ্গাইল ও শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ পৌরসভায়।
আর বৃহস্পতিবার রাতে রাজশাহীর আড়ানী পৌরসভায় আবারও আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থীর দুই সমর্থককে কুপিয়ে রক্তাক্ত করা হয়েছে। এ ঘটনায় বিদ্রোহী প্রার্থীর সমর্থকেরা জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে।
সংঘর্ষের বেশির ভাগ ঘটনায় নাম এসেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের। কোথাও দলের প্রার্থীর লোকজন বিদ্রোহী প্রার্থীর প্রতি চড়াও হয়েছেন। আবার কোথাও বিদ্রোহী প্রার্থীর সমর্থকেরা দলীয় প্রার্থীর নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা চালিয়েছেন। বিএনপির প্রার্থীরাও হয়রানি, গ্রেপ্তার ও ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগ করেছেন। এ রকম উত্তেজনাকর পরিস্থিতিতে আজ শনিবার দ্বিতীয় ধাপে দেশের ৬০টি পৌরসভায় ভোট গ্রহণ হতে যাচ্ছে। এর মধ্যে ২৮টিতে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) এবং ৩২টিতে ব্যালটের মাধ্যমে ভোট নেওয়া হবে।