পাঁচদিন আগেও খাতুনগঞ্জে ৩৫ থেকে ৪৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে চীন, তুরস্ক, ইউক্রেন, নেদারল্যান্ডস ও মিসর থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ। কিন্তু বাজারে ভারতীয় পেঁয়াজ প্রবেশের খবর চাউর হতেই এক ধাক্কায় ওই সব পেঁয়াজের দাম নেমে এসেছে অর্ধেকেরও নিচে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, এখনই যদি ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ করা না হয়, তাহলে সঙ্কটের সময় পাশে থাকা আমদানিকারকরা এবার পথে বসবেন।
সোমবার (৪ জানুয়ারি) দেশের সবচেয়ে বড় ভোগ্যপণ্যের বাজার চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জে গিয়ে দেখা যায়, প্রায় প্রতিটি আড়তেই চীন, তুরস্ক, ইউক্রেন, নেদারল্যান্ডস ও মিসর থেকে আমদানি করা হাজার হাজার বস্তা পেঁয়াজের মজুত। ভারতীয় পেঁয়াজ বাজারে প্রবেশ করেছে এ খবর পেয়ে অধিকাংশ আড়তদার লোকসান হলেও অন্য দেশ থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রি করে দেয়ার চেষ্টা করছেন। কিন্তু পেঁয়াজের দাম আরও কমবে এ আশায় খুচরা বিক্রেতারা তেমন আগ্রহ দেখাচ্ছেন না।