এরপর নারী অধিকার আন্দোলনের ভার কার কাঁধে

বাংলা ট্রিবিউন প্রকাশিত: ০৪ জানুয়ারি ২০২১, ০৯:৫৬

একাত্তরের মুক্তি সংগ্রাম ও স্বাধীনতা লাভের পর দেশে নারী অধিকার প্রতিষ্ঠায় যারা সক্রিয়ভাবে কাজ করেছেন তাদের অনেকেই মারা গেছেন। এছাড়া দেশে নারী অধিকার নিয়ে সোচ্চার ও সংবেদনশীল সমাজ গড়ে তুলতে রাজপথে যারা ছিলেন, তাদের অনেকে বয়সজনিত কারণে অবসরে গেছেন। অ্যাকাডেমিশিয়ান, সাংবাদিক ও সক্রিয় নারী অধিকার কর্মীরা প্রশ্ন তুলছেন, নারী আন্দোলনকে এগিয়ে নিতে সত্তর দশকের পরবর্তী প্রজন্ম কতটা প্রস্তুত? যখন পথনির্দেশকরা একে একে চলে যাচ্ছেন, তখন আত্মসমালোচনার সময় এসেছে উল্লেখ করে তারা বলছেন, আমরা সবাই একা একা বিপ্লব করতে চাইছি। আমাদের আন্তঃযোগাযোগতো বটেই, আমাদের সংগে তৃণমূল নারীর যোগাযোগ কমে গেছে। তারা কী চায়, সেটা জানা না গেলে তাদের জন্য কাজ করাটাই মূল্যহীন হয়ে যায়।

বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি আয়শা খানমের মৃত্যুতে নতুন করে আলাপ উঠেছে অ্যাক্টিভিস্ট মহলে। দৈনিক আমাদের অর্থনীতির সম্পাদক মাসুদা ভাট্টি মনে করেন, বিশ্বময় নারী অধিকার আন্দোলন অনেকটাই স্তিমিত, বিশেষ করে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর অধিকার শব্দটি কেমন যেন ব্রাত্য হয়ে গেছে। তিনি বলেন, ‘অধিকার শব্দটির জায়গা নিয়েছে ক্ষমতায়ন। এটি এতটাই ক্যাপিটালিস্ট ধারণা যে, এখানে গ্রামের নারীর হাতে মোবাইল দেওয়াকেই মনে হচ্ছে ক্ষমতা দেওয়া। কিন্তু তার অধিকার নিয়ে কোনও মোবাইল তুলে দেনেওয়ালার মাথাব্যথা নেই। ফলে অর্থনৈতিক সক্ষমতা বাড়লেও নারীর সমতাভিত্তিক আন্দোলন নিয়ে কাজ কম হচ্ছে। আর যারা চলে গেছেন বা যাচ্ছেন, তারা এই মোক্ষম জায়গাটিতে হাতুড়ি পেটাতেন। এখন সেটা না হওয়ায় নারীর সংকট আরও ঘণীভূত হয়েছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us