‘জাত মাল্লে পাদরি ধরে, ভাত মাল্লে নীল বাঁদরে’, নীল দর্পণ নাটকে নীলকরদের অত্যাচারের চিত্র এভাবেই তুলে ধরেছিলেন দীনবন্ধু মিত্র। ইউরোপের চাহিদা মেটাতে কৃষকদের জোর করে নীল চাষ করতে বাধ্য করত ব্রিটিশরা। নীলকরদের অত্যাচারের সাক্ষী হয়ে এখনো অনেক জায়গায় টিকে আছে নীলকুঠির ধ্বংসাবশেষ।
এখন দিন পাল্টেছে। নীল চাষে নতুন সম্ভাবনা দেখছেন রংপুরের কৃষকেরা। প্রাকৃতিক নীলের চাহিদা বাড়ায় আগামী দিনে দেশের স্থানীয় বাজারেই নীলের চাহিদা এক টনে পৌঁছাবে, এমনটা মনে করছেন নীল উৎপাদনের সঙ্গে জড়িত বেসরকারি সংগঠনের প্রতিনিধিরা। নীল রপ্তানিও হচ্ছে।