২০১৮ সালের ৪ মে থেকে ‘চল যাই যুদ্ধে, মাদকের বিরুদ্ধে’ স্লোগান নিয়ে বিশেষ অভিযান শুরু হয়। ওই অভিযানে পুলিশ, র্যাব ও বিজিবির সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন ২৭২ জন। এতে দুই নারীসহ ১০৪ জন রোহিঙ্গা নাগরিকও রয়েছেন। শুধু টেকনাফে বন্দুকযুদ্ধে মারা যান ১৬২ জন। অভিযানের আড়াই বছরের বেশি সময় পর এসে সরকারি সংস্থাগুলোই বলছে, দেশে মাদকের সরবরাহ ও মজুত কমেনি, বরং বেড়েছে।
গণমাধ্যমের কাছে মাদকের সরবরাহ ও মজুত বাড়ার বিষয়টি সরাসরি স্বীকার না করলেও দায়িত্বপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তারা জাতীয় মাদকবিরোধী কমিটির সভায় এমন তথ্য জানান। গত ১৭ সেপ্টেম্বর ছিল কমিটির প্রথম সভা। জুম অনলাইন প্ল্যাটফর্মে ওই সভায় সংযুক্ত ছিলেন কমিটির ৪৭ জন সদস্য।