করোনা ভাইরাসের মহামারির প্রলয় ঠেকাতে ইতিমধ্যে জরুরি ক্ষেত্রে তিনটি ভ্যাকসিনের প্রয়োগ শুরু হয়েছে দেশে দেশে। আরো একটি ভ্যাকসিন অনুমোদনের সুপারিশ করেছে মার্কিন ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফডিএ)। এর বাইরে এমাসের মধ্যে আসছে আরো দুইটি। ইতোমধ্যে টিকা দিতে শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি ও যুক্তরাজ্য। যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে প্রায় ১৫০টি হাসপাতালে এই টিকা দেয়া হচ্ছে। টিকা পাওয়ার জন্য প্রতিযোগিতা চলছে বিশ্বজুড়ে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, আগামী জানুয়ারি মাসের শেষের দিকে দেশে করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন আনা হবে। প্রথমে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার ৫০ লাখ ডোজ টিকা আসবে। চুক্তি অনুযায়ী এই টিকা তিন কোটি ডোজ বাংলাদেশে নিয়ে আসবো। এই টিকা দেয়া হবে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে। তবে টিকা সংরক্ষণ,পরিবহন ও বিতরণে জটিলতার আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা। টিকা সংরক্ষণ করার জন্য যে কোল্ড চেইন (শীতল ব্যবস্থা) দরকার, তার অভাবকে বাংলাদেশের সুফল পাওয়ার ক্ষেত্রে বড় বাধা হিসেবে দেখছেন বিশেষজ্ঞরা।