চরম অনিশ্চয়তায় দ্যুতির জীবন

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৫ ডিসেম্বর ২০২০, ১৯:০৪

২০১৬ সালে ওমানে সড়ক দুর্ঘটনার কবলে পড়েন ১২ বছর বয়সী রাজিয়া রাহাত খান লোদীর (দ্যুতি) বাবা–মা। দুর্ঘটনায় আহত বাবা সেবার ফিরে এলেও এরপর আর মায়ের জ্ঞান ফেরেনি। এর মধ্যে কিছুদিন আগে ঢাকায় এক সড়ক দুর্ঘটনার কবলে পড়ে আর ফিরতে পারেননি দ্যুতির বাবা। এতে চরম অনিশ্চয়তা নেমে এসেছে তার জীবনে।

সম্প্রতি রাজধানীর শেওড়াপাড়ার বাসায় কথা হয় দ্যুতির সঙ্গে। সে জানায় তার বদলে যাওয়া জীবনের গল্প। দ্যুতির ঘরের পাশেই মা অ্যানির ঘর। যেখানে তিনি নিথর শুয়ে আছেন।

দ্যুতির মা অ্যানি নতুনা দেওয়ান (কথা) ছিলেন বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের প্রথম ব্যাচের ছাত্রী। পড়াশোনা শেষে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে কাজ করেছেন। পরে চাকরি নিয়ে চলে যান ওমানে। স্বামী-সন্তানসহ থাকতেন দেশটির বন্দরনগরী সালালায়। ২০১৬ সালের ২৯ ডিসেম্বর কর্মস্থলে যাওয়ার পথে দুর্ঘটনার কবলে পড়েন তিনি। সেদিন গাড়ি চালাচ্ছিলেন তাঁর স্বামী নূর নেওয়াজ খান লোদী। ওই দুর্ঘটনার পর আর আর জ্ঞান ফেরেনি অ্যানির। দুই সপ্তাহ অজ্ঞান ছিলেন নূর নেওয়াজ খানও। পরে তিনি সুস্থ হন। তবে গত ৪ ডিসেম্বর মেয়ের অ্যাসাইনমেন্ট জমা দিতে বাসায় ফেরার পথে আগারগাঁওয়ে দ্রুতগতির একটি কাভার্ড ভ্যান চাপা দেয় তাঁকে। এতে তিনি মারা যান।

বাবা নেই, মা থেকেও নেই। এ অবস্থায় তার পাশে দাঁড়িয়েছেন বড় চাচা নূর মোহাম্মদ খান লোদী ও চাচি ইভা নয়না দেওয়ান। আর দ্যুতির একাকিত্বের সঙ্গী হয়েছে দুই বন্ধু অয়ন্তি ও আদিবা এবং সামা ও সাহাব নামের দুটি লাভ বার্ড।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us