চারটি ছেলে জাহেরার। এর পরও নির্ভর করার মতো কেউ নেই এই বৃদ্ধার। ছেলেরা নিজেদের নিয়ে ব্যস্ত। ২০ বছর আগে স্বামীর মৃত্যুর পর নিজের সাধ-আহ্লাদ জলাঞ্জলি দিয়ে ছেলেদের আগলে রেখেছেন, বড় করেছেন। বাসাবাড়িতে কাজ করেছেন, ইটভাটায় খেটেছেন দিনের পর দিন।
অপুষ্টি, অসুখ-বিসুখে বিপর্যস্ত এ নারীর শরীরে কাজ করে খাওয়ার আর শক্তি নেই। নেমেছিলেন ভিক্ষাবৃত্তিতে। এখানেও কত লজ্জা ও লাঞ্ছনা! কত না খেয়ে থাকার কষ্ট। ভাত জোটে তো নুন জোটে না, নুন জোটেতো ভাত থাকে না। এই অসহায় নারীর হাতে আজ (শনিবার) তুলে দেওয়া হয় একটি মুদি দোকানের চাবি।