জেলেদের মাছ ধরার দৃশ্য আর মাথার ওপর নানা জাতের পাখিদের ওড়াউড়ি, কী মনোরম! কাপ্তাই হ্রদে আরও খানিকটা পথ যেতেই একটা সোনালি মূর্তির দেখা পেলাম। আমরা যখন অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে, মাঝি বললেন, এটি স্বর্ণমন্দির। সেখানে আমরা নেমে পড়লাম। মন্দির ঘুরে দেখলাম।
মন্দির ঘুরে আবার ট্রলারে উঠে পড়ি। এবার কাপ্তাই হ্রদের জলরাশি বেশ স্বচ্ছ। সবুজ পাহাড়ের প্রতিচ্ছায়ায় জলও হয়েছে সবুজ। সবুজ পাহাড়ের মোহনা, কী নান্দনিক! এমন মোহনা প্রায়ই দেখা যাচ্ছে। চোখ টেনে নিচ্ছে, মনও। প্রায় ৪৫ মিনিটের পানিভ্রমণ শেষে হ্রদের অংশ প্রবেশ করেছে পাহাড়ের ভেতর। মাঝি বললেন, এটিই সুবলং ঝরনা, মায়াবি ঝরনা। তবে শীতকালে পানি একেবারেই কম।