বিহার ভোটের ফল গণনার ঠিক আগের দিন, অর্থাৎ ৯ নভেম্বর লালু প্রসাদ যাদবের জামিন নিয়ে শুনানি হওয়ার কথা ছিল ঝাড়খণ্ড হাইকোর্টে। কিন্তু সিবিআইয়ের আর্জি মেনে সেই শুনানিই পিছিয়ে গেল ২৭ নভেম্বর পর্যন্ত।
মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন পশুখাদ্য কেলেঙ্কারির একাধিক অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত লালু ২০১৭-র ডিসেম্বর থেকে জেলে রয়েছেন। গত মাসেই দুমকা ট্রেজারি মামলায় জামিন পান তিনি। আটকে থাকে শুধু চাইবাসা ট্রেজারি মামলাটি। ৯ নভেম্বর সেটিরই শুনানি হওয়ার কথা ছিল। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর আইনজীবী এবং আরজেডি নেতৃত্বের আশা ছিল, কারাবাসের মেয়াদের অর্ধেকের বেশি সময় জেলে থাকার কারণে লালুর জামিন পেতে অসুবিধা হবে না।