‘বাপ-দাদারা যে মাছগুলো মাইরছে, সেগুলা তো আমরা চোখেই দেখলাম না। এই যে ’১৫ সাল থাকি ইঁছলা (চিংড়ি) নাই, এবার পানি থাকায় পাওয়া যাচ্ছে।’ এই কথাগুলো বলছিলেন চিলমারীর জেলে আনোয়ার হোসেন (৪০)। আরেক জেলে আবু বক্কর সিদ্দিক (৫৫) বলেন, ‘এখন ইলিশের ডিম ছাড়ার মৌসুম, মাছ ধরা বন্ধ।
লাভ কার? যারা ইলিশ সারা বছর ধরে তাদের। কিন্তু হামরা রুই-কাতলা, বাগাড়, চিতল, কালবাউশসহ যে মাছগুলো মারি, সেগুলা তো ডিম পাড়ে ফাল্গুন–চৈত্র থেকে জ্যৈষ্ঠ মাসে। সেগুলা আবার ডিম ফোটায় নদীর তলার কোলায় গিয়ে। এই মাছগুলা রক্ষার কথা তো আপনারা কন না।’