ফেসবুকে কিশোরীরাই টার্গেট। ফেক আইডিতে তাদের সঙ্গে গড়ে তোলা হয় সম্পর্ক। সময় গড়ালে কিশোরীদের নগ্ন-স্পর্শকাতর ভিডিও হাতিয়ে নেয় একটি চক্রের সদস্যরা। এরপর শুরু হয় ব্ল্যাকমেইল। অনৈতিক প্রস্তাব বা দাবি করা অর্থ না পেলেই সেইসব ভিডিও চলে যায় পর্নোসাইটে।