বছর হাটে মরিচের দাম বেশি। এতে আমরাও খুশি। কিন্তু বিষ্টিতে মরিচগাছের সব্বনাশ হয়া গ্যাছে। এখন এক কেজি মরিচই ব্যাচবার পারি নাই। জমিতে গাছ থাকলিউ তাতে মরিচ নাই।' কথাগুলো বলছিলেন বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলার থালতা মাজগ্রাম ইউনিয়নের গুলিয়া গ্রামের মরিচচাষি দেলোয়ার হোসেন।
নিজের মরিচক্ষেত দেখিয়ে কথাগুলো বলছিলেন তিনি। একই গ্রামের শামছুর রহমান বলেন, 'দুই বিঘ্যা জমিতে মরিচের আবাদ করছিল্যাম। বৃষ্টিতে আমার গাছ মইর্যা য্যাচ্ছে।