যৌন শিক্ষার অভাব কি ধর্ষণের পেছনে কোন ভূমিকা রাখে? ধর্ষণ কমানোর উপায় কী? এসব প্রশ্ন মাঝেমাঝেই উঁকি দেয় মনে৷ এক্ষেত্রে জার্মানির কিছু উদ্যোগ এবং নিজের অভিজ্ঞতা জানাচ্ছি৷
জার্মানির কথাই আগে বলি৷ ২০১৫ সালে সিরিয়ার শরণার্থীদের জন্য দুয়ার খুলে দেয় ইউরোপের দেশটি৷ তখন শুধু সিরিয়া নয়, মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা, দক্ষিণ এশিয়ার নানা দেশ থেকেও অনেক শরণার্থী জার্মানিতে প্রবেশ করে৷ সংখ্যাটি অন্তত দশ লাখ৷
এই বিশাল সংখ্যক জনগোষ্ঠী আসার পর জার্মানিতে ধর্ষণ বেড়ে যাওয়ার নানা খবর শোনা গেছে৷ আর সেসব ধর্ষণের পেছনে কখনো কখনো অভিবাসীদের জড়িত থাকার বিষয়টিও গণমাধ্যমে আসতে থাকে৷ অভিবাসীদের সম্পর্কে অনেক জার্মানের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টির একটি কারণও এসব ধর্ষণের অভিযোগ৷