.tdi_2_21d.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_2_21d.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});তিন মাস পর মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে। উচ্চ পর্যায়ে বৈঠকের পর প্রথম চালানে টেকনাফ স্থলবন্দরে ২ হাজার বস্তা পেঁয়াজ এসেছে পৌঁছেছে। গতকাল শুক্রবার সকালে-বিকালে দুটি ট্রলারে ৩০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ এসেছে বলে নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ স্থলবন্দরের ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন চৌধুরী। তিনি বলেন, শুক্রবার সরকারি বন্ধ থাকায় আমদানিকৃত পেঁয়াজগুলোর কাগজপত্র এখনো জমা হয়নি। তবে প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া শেষে শনিবার সকালে খালাসের পর ট্রাকে করে দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠানো হবে। এসব পেঁয়াজ আমদানি করেছেন ব্যবসায়ী মো. ওসমান। বন্দরে পেঁয়াজ খালাসের জন্য কাজ করছেন সেভেন স্টার নামের সিএন্ডএফ এজেন্ট। প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি আরফাতুল রহিম জানান, শুক্রবার ছুটির দিন হওয়ায় আমদানিকৃত পেঁয়াজের বস্তাগুলো ট্রলারে আছে। এদিকে মিয়ানমারের মংডু-আকিয়াব বন্দরে করোনা রোগী শনাক্ত হওয়ার কারণে গত ৫ জুলাই থেকে সেখান থেকে টেকনাফ স্থলবন্দরে কোনও বাণিজ্যিক ট্রলার আসেনি বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। টেকনাফ স্থলবন্দরের শুল্ক কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন বলেন, উচ্চ পর্যায়ে বৈঠকের পর মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে। আজ (শুক্রবার) ৩০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ টেকনাফ স্থলবন্দরে এসে পৌঁছায়। এসব পেঁয়াজ যত দ্রুত সম্ভব খালাস করে বাজারে পৌঁছানো হবে। তিন মাস বন্ধর থাকার পর মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে। টেকনাফ শুল্ক বিভাগ জানায়, মিয়ানমার থেকে এ বন্দর দিয়ে গত নভেম্বর মাসে ২১ হাজার ৫৬০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। এছাড়া অক্টোবর মাসে ২০ হাজার ৮৪৩ মেট্রিক টন, আগস্ট মাসে ৮৪ মেট্রিক টন এবং সর্বশেষ জুলাই মাসে এসেছিল ৮৩ মেট্রিক টন পেঁয়াজ। টেকনাফ স্থলবন্দরের সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশন সাধারণ সম্পাদক এহতেশামুল হক বাহাদুর বলেন, করোনা ভাইরাস মহামারীর কারণে চলতি বছরের জুলাই মাসের শুরু থেকে মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজসহ সকল ধরনের মালামাল আমদানি বন্ধ ছিল। শুক্রবার এক ব্যবসায়ীর কাছে দুটি ট্রলারে করে ৩০ মেট্রিক টন পেঁয়াজে এসেছে।.tdi_3_758.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_3_758.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});