রাজধানীর মিরপুরের একটি বাসায় নিরাপত্তাকর্মীর কাজ করতেন মনসুর শেখ। করোনা সংকটের মধ্যে গত জুলাই তার চাকরি চলে যায়। অভাব-অনটনে হতাশাচ্ছন্ন হয়ে গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেন ওই ব্যক্তি।
ওই মাসে একই এলাকার চাকরিচ্যুত গার্মেন্ট কর্মী আনোয়ার হোসেন মান্নানও কীটনাশক পানে আত্মহত্যা করেন। কারণ, তিনিও হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন।