তিনি পদার্থবিদ্যার অধ্যাপক। পড়ান কলকাতার কাছেই বিখ্যাত এক কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। স্ত্রীও একই প্রতিষ্ঠানে জীববিদ্যার অধ্যাপিকা। দুই সন্তানকে নিয়ে বাস করেন কল্যাণীতে। মাংসাশী বলে নিজের পরিচয় দিতেন। কিন্তু পরহিতে মাংস খেতে খেতে এখন ক্লান্ত। কারণ? বাজারের মাংসের দোকানের ছেলেটি প্রায়শই হাতেপায়ে ধরে মাংস দিয়ে যায় বিক্রি হয়নি বলে। এ বাজারে অত দামে মাংস কেনার লোক নেই। দোকানে ঝাঁপ ফেললে যাও বা দু-চার টাকা আসে তাও বন্ধ হয়ে যাবে। আর অন্য কোথায় কাজ মিলবে তাঁর এই বাজারে?