দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ওয়াহিদা খানমের ওপর হামলার ঘটনার কারণ এখনো স্পষ্ট হয়নি। দিনাজপুর জেলা প্রশাসনে ওয়াহিদার সহকর্মীরা বলছেন, পূর্ণাঙ্গ চিত্র না পেয়ে শুধু একজন সন্দেহভাজনের বক্তব্য ধরে সংবাদ সম্মেলন করা ঠিক হয়নি। সন্দেহভাজন হিসেবে আটক হওয়া যুবলীগ নেতা জাহাঙ্গীর হোসেনকে ছেড়ে দেওয়া নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন তাঁরা।
এদিকে একই হামলায় আহত রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ওয়াহিদা খানমের বাবা ওমর আলী শেখের (৭০) কোমরের নিচের অংশ হঠাৎ অবশ হয়ে গেছে। তবে ঢাকার আগারগাঁওয়ে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস অ্যান্ড হসপিটালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ওয়াহিদার (৩৬) অবস্থা উন্নতির দিকে। তাঁর জ্ঞানের মাত্রা শতভাগ ঠিক আছে। হামলায় জ্ঞান হারানোর সময়কার কিছু কথাও তিনি মনে করতে পারছেন।