কসভোকে স্বীকৃতির দেয়ার ঘোষণা দিয়েছেন ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিইয়ামিন নেতানিয়াহু। এতেই জেরুজালেমে দূতাবাস খোলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন কসোভোর প্রেসিডেন্ট হাশিম থাচি। তবে কসোভোর এমন সিদ্ধান্তে বিরোধীতা করছে তুরস্ক। আঙ্কারা বলছে, কসোভোর এমন সিদ্ধান্ত জাতিসংঘের প্রস্তাব ও ফলিস্তিনিদের উদ্দ্যেশ ক্ষতিগ্রস্থ হবে।
তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলে, আমরা কসোভোর নেতৃবৃন্দকে আহ্বান করব জাতিসংঘের সিদ্ধান্তসমূহকে মেনে চলতে। এমন পদক্ষেপ জেরুজালেমের ঐতিহাসিক ও আইনি মর্যাদা ক্ষুন্ন করবে। এই পরিস্থিতিতে কসোভোকে ভবিষ্যতে অন্য দেশ স্বীকৃতি নাও দিতে পারে।
বিবৃতিতে জাতিসংঘের বিভিন্ন পদক্ষেপের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়, ফিলিস্তিনি ইস্যু সমাধান করা যেতে পারে কেবল একটি স্বাধীন, সার্বভৌম ও ভৌগোলিকভাবে অব্যাহত ফিলিস্তিন রাষ্ট্র হিসেবে। যা ১৯৬৭ সালের সীমান্তের ওপর ভিত্তি করে এর রাজধানী পূর্ব জেরুজালেম হওয়ার মাধ্যমে।