করোনা থেকে বাঁচতে প্রতিষেধকের খোঁজে নিরন্তর কাজ করে চলেছেন গবেষকরা। বিশ্বজুড়ে প্রতিষেধকের খোঁজে দ্রুত গতিতে গবেষণা চলছে। গবেষণাগারে একটি প্রতিষেধক তৈরির পর প্রথম যে ধাপের বাধা সামনে থাকে, তা হল প্রি-ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল বা টেস্টিং। এই পর্যায়ে গবেষকরা প্রতিষেধকটি বাঁদরের মতো প্রাণীর দেহে পরীক্ষামূলকভাবে প্রয়োগ করেন। সম্প্রতি সারা বিশ্বে বাঁদরের অভাব দেখা দিয়েছে। বিজ্ঞানীরা উদ্বিগ্ন বাঁদরের অভাবে থমকে যেতে পারে করোনা টিকা তৈরির গবেষণা প্রক্রিয়া! প্রতিষেধক তৈরির গবেষণার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় প্রাণী বাঁদরের ব্যাপক সংকট দেখা দিয়েছে।
যদিও ০.৫ শতাংশ মাত্র গবেষণায় বাঁদরের প্রয়োজন। যেমন ভ্যাকসিন। বাঁদর আর মানুষের ‘ইমিউন সিস্টেম’ মোটামুটি এক। তাই ভ্যাকসিনের বলির পাঁঠা বাঁদর। ভ্যাকসিন নিয়ে বাঁদর সুস্থ থাকলে, মানুষের শরীরে বাজি ধরা যেতেই পারে।শ্বজুড়ে প্রতিষেধকের খোঁজে দ্রুত গতিতে গবেষণা চলছে। গবেষণাগারে একটি প্রতিষেধক