You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আসামি গ্রেপ্তারে সহায়তা করায় গ্রাম পুলিশকে মারধর

.tdi_2_2ca.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_2_2ca.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});চন্দনাইশের বরকলে মাদক মামলায় ওয়ারেন্টভুক্ত আসামিকে গ্রেপ্তারে সহায়তা করায় দিদারুল হক (২৪) নামে এক গ্রাম পুলিশকে মারধর ও তার পরিবারের সদস্যদের ওপর হামলা চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত শুক্রবার জুমার নামাজের আগে ও পরে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আহত দিদারুল হক বাদী হয়ে চন্দনাইশ থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। তিনি ইউনিয়নের কানাইমাদারী এলাকার মৃত আমিনুল হক চৌকিদারের ছেলে। থানায় দায়েরকৃত অভিযোগে জানা যায়, গত ২৭ আগস্ট রাতে বরকল ইউনিয়নের কানাইমাদারী এলাকা থেকে ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি জাবেদ হোসেনকে (৩৫) গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর আদালতের মাধ্যমে তাকে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়। জাবেদকে গ্রেপ্তারে সহায়তা করেন দিদারুল হক। এ ঘটনার জের ধরে শুক্রবার (২৮ আগস্ট) জুমার নামাজে যাওয়ার সময় জাবেদের স্বজনরা দিদারুল হকের ওপর সশস্ত্র হামলা চালায়। এ সময় এলাকাবাসী এগিয়ে এলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। পরে দ্বিতীয় দফায় দিদারুল হকের বসতঘরে হামলা চালানো হয়। হামলাকারীরা তার মা মিনজু আকতার (৪০), বোন সিদরাতুল মুনতাহা (১৫) এবং ছোট ভাই মনিরুল হককে (২০) মারধর করে এবং ঘরের বিভিন্ন জিনিসপত্র ভাঙচুর করে বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে। আহতরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেঙে চিকিৎসা নিয়েছেন। এ ঘটনার পরদিন ৫ জনকে অভিযুক্ত করে থানায় অভিযোগ করেন দিদারুল হক। অভিযুক্তরা হলেন, পশ্চিম কানাইমাদারী শেখ চান্দেরপাড়া ইদ্রিস মোল্লার বাড়ি এলাকার আবুল কাশেমের ছেলে মিজানুর রহমান হিরু (২৬) ও আবছার উদ্দীন (৩২), আমির হোসেনের ছেলে মো. সজিব (১৮), মো. জকরিয়ার ছেলে রাকিব উদ্দিন (২১) এবং মৃত শহর আলীর ছেলে আলী আজগর (৪৫)। আহত গ্রাম পুলিশ দিদারুল হক আজাদীকে বলেন, জাবেদ হোসেন একজন মাদক ব্যবসায়ী। মাদক মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে ১০ মাস পূর্বে তিনি জামিন নিয়ে জেল থেকে বের হন। কিন্তু নিয়মিত হাজিরা না দেয়ায় তার বিরুদ্ধে আবারও ওয়ারেন্ট জারি হয়। তাকে গ্রেপ্তারে সহায়তা করায় তার চাচা ও চাচাতো ভাইয়েরা আমার ওপর হামলা চালায়। তাদের হুমকিতে আমি ২ দিন ধরে বাড়িতে যেতে পারছি না। পালিয়ে বেড়াচ্ছি। এদিকে অভিযোগ পাওয়ার পর বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন চন্দনাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসির উদ্দীন সরকার। তিনি বলেন, দোষীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।.tdi_3_6a4.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_3_6a4.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন