.tdi_2_848.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_2_848.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});নারায়ণগঞ্জে ‘ধর্ষণ-হত্যার’ দায় স্বীকার করে তিন যুবক জবানবন্দি দেওয়ার পর সেই মেয়েটি জীবিত ফিরে আসায় পুলিশের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছে আদালত। গতকাল বৃহস্পতিবার নারায়ণগঞ্জ জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম কাওসার আলমের আদালত নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানার ওসি আসাদুজ্জামান এবং ওই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই শামীম আল মামুনকে এ আদেশ দেয়। আদেশে আগামী ৩১ অগাস্ট তাদেরকে আদালতে উপস্থিত হয়ে ওই কিশোরী কীভাবে মৃত হল, মৃত থেকে আবার কীভাবে জীবিত ফেরত এল সে-ই বিষয়ে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে। খবর বিডিনিউজের। গত ৪ জুলাই ১৫ বছর বয়সী ওই কিশোরী শহরের দেওভোগের মা-বাবার বাসা থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হয়। এ ঘটনায় নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানায় জিডি ও মামলা করে তার পরিবার। ওই মামলায় পুলিশ আব্দুল্লাহ, রকিব ও নৌকার মাঝি খলিলুর রহমানকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ৯ অগাস্ট তারা আদালতে জবানবন্দিতে তারা ‘অপহরণ, ধর্ষণ ও হত্যা করে লাশ শীতলক্ষ্যা নদীতে ভাসিয়ে দেওয়ার’ দায় স্বীকার করেন। এদিকে ঘটনার ৫১ দিন পর ২৩ অগাস্ট ওই কিশোরী মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে তাকে এনে পুলিশে সোর্পদ করে পরিবারের লোকজন। ফিরে আসার পর ওই কিশোরী আদালতে বলেছে, ইকবাল নামের এক যুবককে বিয়ে করে বন্দর এলাকার এক ভাড়া বাড়িতে সংসার পেতেছিল সে। আসামি আব্দুল্লাহ্ ও রকিবের আইনজীবী রোকন উদ্দিন ও মাহমুদা আক্তার জানান, বৃহস্পতিবার আসামিদের জামিন শুনানির জন্য ধার্য্য ছিল। আদালতে কিশোরীর কথিত স্বামী ইকবালসহ চার আসামিকে পাঁচ দিনের রিমান্ডের আবেদন জানায় পুলিশ।আমরা আদালতকে জানিয়েছি, পুলিশের রিমান্ড প্রশ্নবিদ্ধ। তাই আবার আসামিদের থানায় পুলিশে রিমান্ডে না দিয়ে জেলগেইটে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য আদালতে আবেদন জানাই। আদালত ইকবালসহ চার আসামির উপস্থিতিতে আগামী ৩১ অগাস্ট তাদের জামিন ও রিমান্ড শুনানির দিন ধার্য্য করে এবং একই সঙ্গে থানার ওসি ও তদন্তকারী কর্মকর্তাকে শোকজ করে ওই ব্যাখা দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেয় বলে জানান তিনি।.tdi_3_fa4.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_3_fa4.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});