আনোয়ারায় পানিবন্দী ১০ হাজার মানুষ

দৈনিক আজাদী প্রকাশিত: ২৩ আগস্ট ২০২০, ০৫:২৯

.tdi_2_fc1.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_2_fc1.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});তিন দিন ধরে জোয়ারের পানিতে ভাসছে আনোয়ারার উপকূল। উপকূলীয় রায়পুর ইউনিয়নের বারআউলিয়া এলাকার খোলা বেডিবাঁধ দিয়ে বঙ্গোপসাগরের জোয়ারের পানি ঢুকে বিভিন্ন ওয়ার্ডের ১০ হাজারেরও অধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে মানবেতর জীবন-যাপন করছেন। জোয়ারের পানিতে বসতঘর, কবরস্থান, মসজিদ-মাদ্রাসা, পুকুর, মৎস্যঘের ডুবে একাকার হয়ে যায়। ফলে তিন দিন ধরে অধিকাংশ পরিবারে রান্না হয়নি। উপকূলীয় জুঁইদন্ডী ইউনিয়নেও জোয়ারের পানি ঢুকে স্থানীয়দের ভোগান্তি বেড়েছে। শুধু তাই নয়, জোয়ারের পানি বৃদ্ধি পেয়ে তৈলারদ্বীপ, বারখাইন, হাইলধর, পরৈকোড়া, কৈখাইন ও আনোয়ারা সদরসহ বিভিন্ন গ্রামে জনদুর্ভোগ বেড়েছে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের বারআউলিয়া এলাকায় প্রায় ২শ মিটার বেড়িবাঁধ ভেঙে জোয়ারের পানিতে সাগরগর্ভে বিলীন হয়ে গিয়েছিল। পানি উন্নয়ন বোর্ডের পরিচালনায় বেডিবাঁধের উন্নয়ন কাজ পরিচালিত হলেও বারআউলিয়া এলাকায় টিকাদারি প্রতিষ্ঠান মাটির কাজ না করে ব্লক বসিয়ে দেয়ায় খোলা বেড়িবাঁধ দিয়ে জোয়ারের পানি ঢোকার ফলে স্থানীয়রা বারবার দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। গত বৃহস্পতিবার থেকে গতকাল শনিবার টানা তিন দিন জোয়ারের পানিতে উপকূলীয় রায়পুর ইউনিয়নের ১০ হাজারেরও বেশি মানুষ পানিবন্দী। উপজেলা আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক হাফেজ আবুল হাসান কাশেম জানান, তিন দিন ধরে জোয়ারের পানিতে রায়পুর ইউনিয়ন ভাসছে। এতে করে স্থানীয়রা পানিবন্দী হয়ে পড়ে। অধিকাংশ পরিবারে রান্না হয়নি। গর্ভবতী মহিলা, অসুস্থ বৃদ্ধা ও শিশুদের নিয়ে বেকায়দায় পড়েছেন অনেক পরিবার। রায়পুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জানে আলম জানান, বারআউলিয়া এলাকার বেড়িবাঁধের খোলা অংশ দিয়ে জোয়ারের পানি ঢুকে স্থানীয় ৮, ৯, ৬, ৫ ও ৪ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের ঘরবাড়ি, মসজিদ-মাদ্রাসা, কবরস্থান ও দোকানপাট ডুবে যায়। ফলে স্থানীয়দের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। বারখাইন ইউনিয়নের বাসিন্দা মাস্টার আবুল হাশেম অভিযোগ করেন, সময়মতো বেডিবাঁধের কাজ শেষ না করা ও গ্রামীণ সড়কগুলোর উন্নয়ন কাজ না হওয়ায় জোয়ারের পানিতে স্থানীয়রা দুর্ভোগে পড়েছেন। এ ব্যাপারে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী তনয় কুমার ত্রিপুরা জানান, চলতি বর্ষার মৌসুম শেষ হলেই মাটির কাজ শেষ করে সিসি ব্লক বসিয়ে ভাঙন ও জোয়ারের পানির সমস্যা স্থায়ীভাবে লাঘব করা হবে।.tdi_3_554.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_3_554.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us