.tdi_2_c7d.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_2_c7d.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের ছোট ভাই রবার্ট ট্রাম্প মারা গেছেন বলে নিশ্চিত করেছে হোয়াইট হাউস। শুক্রবার বিকালে ট্রাম্প তার ভাইকে দেখতে ‘নিউ ইয়র্ক-প্রেসবাইটেরিয়ান’ হাসপাতালে গিয়ে সেখানে ৪৫ মিনিট ছিলেন। সে সময় তিনি সাংবাদিকদের বলেছিলেন, সে কঠিন সময় পার করছে। এরপর এক বিবৃতিতে ট্রাম্প বলেন, সে শুধু আমার ভাই ছিল না, সে আমার সেরা বন্ধু ছিল। অত্যন্ত ভারাক্রান্ত হৃদয়ে আমি জানাচ্ছি যে আমার চমৎকার ভাই, রবার্ট, আজ রাতে শান্তিপূর্ণভাবে বিদায় নিয়েছেন। তার স্মৃতি আমার হৃদয়ে চির জাগরূক হয়ে থাকবে, বলেছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। যুক্তরাষ্ট্রের গণমাধ্যমের খবরে ৭১ বছর বয়সী রবার্ট ট্রাম্প গুরুতর অসুস্থ বলে জানানো হয়েছিল, কিন্তু তার ঠিক কী রোগ হয়েছিল বা কী কারণে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল সে বিষয়ে কিছু জানানো হয়নি বলে জানিয়েছে বিবিসি। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ছেলে এরিকও শোক প্রকাশ করেছেন। রবার্ট ট্রাম্প একজন আশ্চর্য মানুষ ছিলেন- শক্তিশালী, দয়ালু এবং নিজ বিশ্বাসের প্রতি অনুরক্ত, টুইটারে লিখেছেন তিনি। আমাদের পুরো পরিবার তার অভাব গভীরভাবে অনুভব করবে। ট্রাম্পদের পাঁচ ভাইবোনের মধ্যে রবার্ট ট্রাম্প কনিষ্ঠ। ডোনাল্ড ট্রাম্পের দুই বছর পর তার জন্ম হয়। কর্মজীবনের অধিকাংশ সময়ই তিনি তাদের পরিবারের আবাসন ব্যবসা দেখাশুনা করে এর শীর্ষ নিবার্হী হয়ে উঠেছিলেন। ভাইয়ের মতো তিনি প্রচারকামী ছিলেন না এবং নিউইয়র্ক রাজ্যে প্রায় অবসরপ্রাপ্তের মতো জীবনযাপন করছিলেন। সমপ্রতি তার ভাতিজি মেরি ট্রাম্প ‘টু মাচ-নেভার এনাফ: হাউ মাই ফ্যামিলি ক্রিয়েটেড দ্য ওয়ার্ল্ডস মোস্ট ডেঞ্জারাস ম্যান’ নামে একটি বই লিখেছেন। নির্বাচনের আগে ভাতিজির এই বই ট্রাম্পের বিপক্ষেই যাবে, তা নাম থেকেই ধারণা করা যায়। এই বইয়ের প্রকাশ আটকাতে গত কিছুদিন আদালতে ছুটোছুটি করেছিলেন রবার্ট ট্রাম্প। কিন্তু তাতে লাভ হয়নি। নিউ ইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত জুনেও রবার্ট ট্রাম্প এক সপ্তাহর বেশি সময় হাসপাতালের আইসিইউ তে ভর্তি ছিলেন।.tdi_3_09c.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_3_09c.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});